আলিঙ্গন হল এখন তার পেশা। আচ্ছা ভাবুন তো আপনি যদি জানতে পারেন যে আলিঙ্গনের মাধ্যমে আপনি প্রতি মাসে ইনকাম করতে পারেন টাকা ব্যাপারটা শুনে কি অবাক হচ্ছেন?
কি ভাবছেন মজা করছি। কাজের মানুষের চাপ , ঘরে রান্নাবান্না, সংসারের চাপ, ঠিক টাইমে খেতে দেওয়া, সকল মানুষের দেখাশোনা করা সবকিছুই লেগেই রয়েছে মানুষের জীবনে। কর্মব্যস্ত জীবনে মানসিক চাপে ভোগেন কমবেশি সকলেই। বন্ধু হোক বা প্রিয় জন, পরস্পরের প্রতি স্নেহ ও ভালবাসা প্রকাশের অন্যতম মাধ্যম হল আলিঙ্গন। আচ্ছা ভাবুন তো যদি এমন কেউ থাকত যাঁকে আলিঙ্গন করা মাত্রই সমস্ত ক্লান্তি, দুশ্চিন্ত নিমেষেই গায়েব হত।জাদু কি ঝপ্পি’— ব্যপারটা খানিকটা সে রকমই। এই পেশার সঙ্গে কিন্তু যৌনতার কোনও সম্পর্ক নেই। যাঁরা এই কাজ করেন তাঁদের বলা হয় ‘প্রফেশনাল কাডলার’।সম্প্রতি আলিঙ্গনের মাধ্যমে মানসিক ক্লান্তি দূর করা এক দারুণ থেরাপিতে পরিণত হয়েছে। এই থেরাপির চাহিদাও বেশ বেড়েছে। যাঁরা নানা কারণে মানসিক অবসাদে ভুগছেন তাঁরা চিকিৎসার জন্য প্রফেশনাল কাডলিস্টদের কাছে যেতে অনেক বেশি স্বচ্ছন্দ বোধ করছেন। ট্রেভর হুটন একজন আলিঙ্গনকারী। তিনিআলীগন করে প্রচুর টাকা ইনকাম করেন। এক কথায় বলতে গেলে আলিঙ্গনই হলো তার মূল পেশা।তবে তাঁর অলিঙ্গনে থাকে না যৌনতার কোনও ছোঁয়া। দীর্ঘ ক্ষণ আলিঙ্গন ও সুড়সুড়ির মাধ্যমেই তিনি রোগীদের মানসিক স্বস্তি দেন। ঘন্টা খানেক আলিঙ্গনের জন্য তিনি রোগীদের কাছ ছেকে ৭৫ ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় ৭,১০০ টাকা) নেন। হুটেনের বসতি স্থান কানাডাতে। সে নিজে একজন কাউন্সিল।তিনি জানিয়েছেন অনেকেই আমার কাজটা আদতে কী সেটা বুঝতেই পারেন না। তাঁরা ভাবেন আমি লোকেদের যৌন পরিষেবা দিয়ে থাকি। কিন্তু ব্যপারটা একেবারেই তা নয়। মানুষের সঙ্গে সংযোগ তৈরি করা আমার নেশা আর সেটাকেই আমি পেশায় পরিণত করেছ�