মারা গেল বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রজাপতি
পৃথিবী, যেখানে আমাদের মতো মানুষের পাশাপাশি অনেক ধরনের বা বলা যেতে পারে যে অনেক বিরল প্রজাতির জিব জন্তু পতঙ্গ দেখা যায়।তবে এক্ষুন আপনরা যাকে দেখতে চলছেন তিনি হলেন বিশ্বের সব চেয়ে বড় প্রজাপতি।কি অবাক হচ্ছেন তো তবে চলুন দেখে নেওয়া যাক।সম্প্রতি, এবারে পৃথিবীতে খোঁজ মিলেছে তেমনি এক পতঙ্গের যে কিনা জন্ম নেওয়ার পর ৫-৭ দিনের মাথাতেই মারা যায়।অ্যাটাকাস অ্যাটলাস পতঙ্গ টির নাম।এটি হলো একটি বিশেষ প্রজাতির পতঙ্গ।কিন্তু, এই পতঙ্গএর জন্মের ৫-৭ দিনের মাথাতে মারা যাওয়ার কারণ কি?আসলে এর একমাত্র কারণ হল এই প্রজাপতি গুলির খাদ্য গ্রহণের জন্য কোন মুখ থাকেনা। তাই কোন খাবার না খেতে পেয়ে জন্মের কিছুদিনের মধ্যেই এই প্রজাপতি বা পতঙ্গ মারা যায়।
একমাত্র লার্ভা অবস্থায় থাকাকালীন এরা সাইট্রাস, দারুচিনি, পেয়ারা এবং চিরহরিৎ পাতা ইত্যাদি খাদ্য গ্রহণ করতে পারে, তারপর যখন লার্ভা পূর্নাঙ্গ প্রজাপতিতে পরিণত হয় তখন তাদের মুখগহ্বর লোপ পায়।অ্যাটাকাস অ্যাটলাস প্রজাপতিগুলি দেখতে বিশাল আকৃতির হয়।তাই গ্রিক পূরান অনুযায়ী অ্যাটলাস নামকরন হয়। তবে, এদের ডানার তুলনায় শরীরের আকার বেশ ছোট হয়। আর যেহেতু জন্মের পর এরা খেতে পারে না তাই এরা লার্ভা অবস্থাথেই অতিরিক্ত চর্বি সঞ্চয় করে রাখে।যেহেতু এরা জন্মের ৫-৭ দিনের মাথাতেই মারা যায়, তাই এদের হাতে সময় খুব কম থাকে। ফলে, পূর্ণাঙ্গ প্রজাপতিতে পরিণত হওয়ার পরপরই যৌনসঙ্গম করতে শুরু করে দেয় তারা।
প্রজাপতিগুলি সাধারনত দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার গ্রীষ্মমন্ডলীয় জঙ্গল, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া এবং বোর্নিও দ্বীপপুঞ্চে দেখা যায়।বিজ্ঞানীদের মতে পাখিদের শিকার হওয়ার হাত থেকে বাঁচতে স্নেকহেডের ডানা এই বিশেষ রূপ নিয়েছে। বিপদে পড়লে এই প্রজাপতিগুলো মাটিতে নেমে শিকারি পাখিদ�