দল বিরোধী কাজ করায় 100 দিনের কাজ থেকে বঞ্চিত করা হলো দুই ব্যক্তি কে বিস্ফোরক মন্তব্য পঞ্চায়েত প্রধানের I ঘটনা জয়পুর থানার গ্রাম পঞ্চায়েতর I
করণা পরবর্তী সময়ে পরিযায়ী শ্রমিকরা রাজ্যে ফেরার পর তারা হয়ে পড়েছিলেন কর্মহারা। আর সেই কর্মহারা শ্রমিকদের কাজ দিয়েছিল রাজ্য সরকার। প্রত্যেক পরিযায়ী শ্রমিককে জব কার্ডও করিয়ে দিয়েছিল রাজ্য সরকার। ১০০ দিনের কাজ করেই পেট চালাচ্ছিলেন বহু গরিব দুঃখী মানুষজন। সেই সময় এক মানবিক পরিচয় দিয়েছিল রাজ্য সরকার।
কিন্তু বর্তমানে এই সরকারের বিরুদ্ধে উঠছে আঙ্গুল তাও আবার ১০০ দিনের কাজ নিয়েই। এদিন এই ১০০ দিনের কাজে তেই অমানবিক পরিচয় দিল তৃণমূল শাসিত পঞ্চায়েত প্রধান । আবার কখনো দলের কথা মত কাজ না করলে ,কাজেও যোগদান করতে বাধা দেয়া হচ্ছে গ্রামের মানুষকে। রীতিমতো বলতে গেলে গায়ের জোরেই কাজে বাধা দেয়া হচ্ছে। এই ১০০ দিনের কাজেই বাধা দেওয়া হলো বাঁকুড়ার গেলিয়া অঞ্চলের সুকজোড়া গ্রামের দুই পরিবারের মানুষ কে। তারা কাজে যোগদান করার পরও তাদের কাজে নেননি পঞ্চায়েত সভাপতি প্রান্তিক মন্ডল ও তৃণমূল কংগ্রেস কর্মী লক্ষণ চৌধুরী I গ্রামের মানুষরা তাদেরকে কাজে না নেওয়ার কারণ জানতে গেলে তাদের তৃণমূল পাটি অফিসে যেতে বলে পঞ্চায়েত সভাপতি প্রান্তিক মন্ডল।
একশো দিনের প্রকল্প থেকে বঞ্চিত এই দুই পরিবারের সদস্যরা অনেক পুরানো তৃণমূল কর্মী। তাও তাদের ১০০ দিনের কাজে বাধা প্রদান করা হয়েছে।
100 দিনের কাজে দুর্নীতির অভিযোগ ( বাঁকুড়া )
100 দিনের কাজে দুর্নীতির অভিযোগ ( বাঁকুড়া )
Gepostet von ACN Life News am Donnerstag, 17. September 2020
এই বিষয়ে পঞ্চায়েত প্রধানের কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি জানান তারা নাকি দল বিরোধী কাজ কর্ম করেছেন। তাই তাদের কাজে নেওয়া হয়নি। তাদের শাস্তি দেওয়ার জন্যই কাজ থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে।
এখন প্রশ্নের বিষয় কেন ওই দুই ব্যক্তিকে সরকারি প্রকল্প থেকে বঞ্চিত করা হলো? এবং কিভাবে এই অঞ্চল সভাপতি গায়ের জোরে সরকারি প্রকল্প থেকে গ্রামের মানুষকে বঞ্চিত করতে পারে? তাহলে ওই ব্যক্তিকে কি সরকারিভাবে আলাদা কোনো ক্ষমতা দেওয়া আছে? সবেরই উত্তর খুঁজছে সাধারণ মানুষ ,
তবে বিষয় নিয়ে মুখ খুলেছেন বিজেপি নেত্রী সুজাতা খা