সোমবার সে দেশে নতুন করে ১৬,০৭২ জন কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন। রবিবার এই সংখ্যাটাই ছিল ১৪,৭৬১। গত ২৫ এপ্রিলের পর চিনে এত বিপুল সংখ্যক মানুষ কোভিডে আক্রান্ত হননি। বেজিং, গুয়াংঝাউয়ের মতো প্রদেশগুলিতে সংক্রমণের হারকে নিয়ন্ত্রণে রাখা গেলেও, শাংহাইয়ের পরিস্থিতি বেগতিক বলে জানা গিয়েছে।
চিনের বেশ কিছু প্রদেশে নাগরিকদের বাড়ির বাইরে বেরোনোতেও নিষেধাজ্ঞা চাপানো হয়।স্বাস্থ্য কমিশনের তরফে দৈনিক রিপোর্ট প্রকাশ্যে আসার পরেই, সংক্রমণ কমানোর জন্য জরুরি পদক্ষেপ করছে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন। তবে একই সঙ্গে মাথায় রাখা হচ্ছে, কড়াকড়ির মাত্রাকে যেন নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
কারণ, চিনের বিতর্কিত ‘জ়িরো টলারেন্স’ নীতির ফলে অর্থনীতি, নাগরিক জীবন বিপর্যস্ত হয়েছিল বলে অনেকে মনে করেন।এই কঠোর নীতির মাধ্যমে চিন অতিমারি-মুক্ত হবে বলে আশা করা হয়েছিল। স্থানীয় মানুষরাও নানা ভাবে এই নীতির বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন। কিন্তু এর পরেও স্থানীয় স্তরে সংক্রমণ রুখতে পারল না বেজিং।