সংবাদ সংস্থা এএফপি সূত্রে খবর, নিহতদের মধ্যে ২২ জনই শিশু। পুলিশের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, থাইল্যান্ডের উত্তরপূর্ব প্রদশে একটি ক্রেশে হামলা চালানো হয়েছে।আবার গণহত্যার সাক্ষী হল থাইল্যান্ড। বৃহস্পতিবার এলোপাথাড়ি গুলি চলল সে দেশে। নিহত হয়েছেন কমপক্ষে ৩৪ জন।হামলায় জখম হয়েছেন আরও অনেকে। গণহত্যার পর আত্মঘাতী হয়েছেন বন্দুকবাজ।বিবিসি জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ডের ‘প্রি স্কুল চাইল্ড ডে কেয়ার সেন্টার’-এ গুলি চালান প্রাক্তন এক পুলিশ আধিকারিক।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, গুলি চালানোর পাশাপাশি শিশু ও প্রাপ্তবয়স্কদের কোপান বন্দুকবাজ। কী কারণে হামলা, তা এখনও স্পষ্ট নয়। হামলার ঘটনায় স্বাভাবিক ভাবেই আতঙ্ক ছড়িয়েছে ওই এলাকায়। সেই ছবি ধরা পড়েছে সমাজমাধ্যমে।
থাইল্যান্ডের উত্তরপূর্বে নং বুয়া লম্ফু শহরে হামলা চালানো হয়েছে। বিবিসি সূত্রে দাবি, সম্প্রতি ওই পুলিশ আধিকারিককে বরখাস্ত করা হয়। তার জেরেই এই হামলা কি না, খতিয়ে দেখা হচ্ছে।গোটা এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, অতীতেও থাইল্যান্ডে গণহত্যার ঘটনা ঘটেছে। ২০২০ সালে এক সেনা জওয়ানের এলোপাথাড়ি গুলিতে বেশ কয়েক জনের মৃত্যু হয়েছিল সে দেশে। ওই হামলায় জখম হয়েছিলেন আরও কয়েক জন। দু’বছর পর সেই ঘটনার স্মৃতি ফিরল থাইল্যান্ডে।