২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে বিমান হানায় প্রাণ হারানো তিন হাজার মানুষের পরিবার ন্যায় বিচার পেল৷ কি ভাবে চলুন জেনে নেয়া যাক ।মার্কিন বিমান হানায় প্রাণ হারালেন আল কায়দার প্রধান এবং ৯/১১ বিমান হানার মূল চক্রী আয়মান আল জাওয়াহিির৷ দেশবাসীর উদ্দেশে টেলিভিশনে ভাষণ দিতে গিয়ে এমনই দাবি করেছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন৷ গত ৩১ জুলাই এই অপারেশন চালানো হয়৷
সেই সময় জাওয়াহিরি নিজের কাবুলের বাড়ির বারান্দায় ছিলেন৷ তখনই তাঁকে লক্ষ্য করে দু’টি হেলফায়ার মিসাইল আছড়ে পড়ে৷ গত ২৫ জুলাই এই অভিযানে ছাড়পত্র দেন বাইডেন৷আধিকারিকরা আরও দাবি করেছেন, সেই সময় জাওয়াহিরির পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা বাড়িতে থাকলেও তাঁদের নিশানাও করা হয়নি এবং কোনও ক্ষতিও হয়নি৷ এখনও পর্যন্ত যে ছবিগুলি সামনে এসেছে, তাতে দেখা গিয়েছে ওই বাড়িটির জানলা ভেঙে গুঁড়িয়ে গিয়েছে৷ কিন্তু বাড়িটি বাকি অংশ অক্ষত রয়েছে৷প্রায় একুশ বছর আগে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে বিমান হানার পর থেকই জাওয়াহিরিকে খুঁজছিল আমেরিকা৷
২০১১ সালে পাকিস্তানে আমেরিকা ওসামা বিন লাদেনকে খতম করার পর আল কায়দার শীর্ষ পদে বসেন জাওয়াহিরি৷ ৭১ বছর বয়সি আল কায়দা প্রধানের মাথার দাম রাখা হয়েছিল ২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার৷জো বাইডেন দাবি করেছেন, কাবুলে মার্কিন ড্রোন হানায় মৃত্যু হয়েছে ৭১ বছর বয়সি আল কায়দা প্রধানের৷ তবে এই অপারেশনে কোনও সাধারণ মানুষের প্রাণহানি ঘটেনি৷ বাইডেন বলেন, ‘ন্যায়বিচার হয়েছে৷ এই সন্ত্রাসবাদী নেতা আর বেঁচে নেই৷