বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের কথায়,’কোন জনপ্রতিনিধি দল ছেড়ে চলে গেলে সাময়িক ক্ষতি হয়, কিন্তু সেই ক্ষতি চিরস্থায়ী হয় না। সংগঠনে কোনও প্রভাব পড়বে না’।রাজ্য নেতৃত্ব স্বীকার না করলেও সুমন কাঞ্জিলালের দলত্যাগ পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে বড় ধাক্কা বলেই মনে করছে বঙ্গ পদ্ম শিবিরের একাংশ।আলিপুরদুয়ারের দলীয় বিধায়ক সুমন কাঞ্জিলালের দলত্যাগ পঞ্চায়েত নির্বাচনে কোনও প্রভাব পড়বে না বলেই দাবি সুকান্ত মজুমদারের।
যদিও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরে দলীয় বিধায়কের ফুল বদলে যে রীতিমত অস্বস্তিতে পড়েছে গেরুয়া শিবির তা বলাই যায়।গত কয়েকদিন ধরেই বঙ্গ বিজেপিতে ভাঙনের জল্পনা চলছিল। শোনা যাচ্ছিল, তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে বেশ কয়েকজন জনপ্রতিনিধি যোগ দেবেন। এই জল্পনার মধ্যেই দলীয় নেতৃত্বের একাংশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ থেকে রবিবার আলিপুরদুয়ারের বিজেপি বিধায়ক সুমন কাঞ্জিলালের দলবদল সেই জল্পনার কিছুটা অবসান ঘটাল।
বিজেপি সূত্রের খবর, কেন সুমন কাঞ্জিলালের হঠাৎ করে দলের প্রতি অনাস্থা তৈরি হল? কোন পরিস্থিতির জন্য দল ছাড়লেন তিনি? এইসব প্রশ্নের উত্তর জানতে চেয়ে এ রাজ্যের দায়িত্বপ্রাপ্ত গেরুয়া শিবিরের কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষকরা বঙ্গ বিজেপির কাছে রিপোর্ট তলব করেছেন।