সব্জী উৎপাদনে জেলা জোড়া নাম রয়েছে বাঁকুড়া জেলার । কিন্তু প্রচুর পরিমানে উৎপাদিত সেই সব্জী সংরক্ষণের কোন ব্যবস্থা না থাকায় আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন সাধারণ কৃষিজীবি মানুষ।
এলাকায় সব্জী সংরক্ষণের জন্য হিমঘর থাকলে এক দিকে অবিক্রীত সব্জী যেমন ফেলে দিতে হতোনা, তেমনি পরবর্ত্তী সময়ে ঐ সংরক্ষিত সব্জী বিক্রি করে ভালো আয় করার সুযোগ পেতেন তারা। এমনটাই জানিয়েছেন বাঁকুড়ার বিভিন্ন ব্লক এলাকার চাষীরা । ফলে এই মুহূর্তে সব্জী সংরক্ষণের জন্য হীমঘর তৈরীর দাবি জোরালো হচ্ছে জেলা জুড়ে ।
https://www.facebook.com/230205334351193/videos/1066961220395503
শীতকালীন সব্জী হিসেবে পাত্রসায়র ব্লক, সোনামুখী ব্লক , কোতুলপুর ব্লক , ইন্দাস ব্লক বড়জোড়া ব্লক সহ বাঁকুড়ার বিভিন্ন ব্লক এলাকায় এই মুহূর্তে প্রচুর কপি চাষ হয়েছে । উৎপাদন বেশী হওয়ায় স্বাভাবিক নিয়মে দামও পাচ্ছেননা চাষীরা । ফলে চাষের খরচটাও উঠবে কিনা ভেবে পাচ্ছেননা তারা ।
আর এই চাষাবাদের উপর নির্ভর করে চলা সংসারটাই চলবে কি করে ? তারা ভেবে পাচ্ছেননা । সব মিলিয়ে শুধুমাত্র সব্জী সংরক্ষণের পরিকাঠামোর অভাবেই এই ক্ষতির সম্মুখীন বলে সংশ্লিষ্ট সব্জী চাষীরা জানিয়েছেন ।
সমগ্র বিষয় নিয়ে বিজেপি বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলা সভাপতি হরকালী প্রতিহার সূরচড়ান রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে