শ্রীপর্ণা রায়। তাঁর প্রাণবন্ত স্বভাব আর মিষ্টি হাসি অনেকের মনেই ঝড় তুলেছে। কিন্তু অভিনেত্রীর মনের মানুষটি ঠিক কেমন হবেন? কয়েক মাস আগে দিদি নম্বর ওয়ানের মঞ্চে সেই ফিরিস্তিই দিয়েছিলেন ‘কড়ি খেলা’র পারমিতা।মনের মানুষের চেহারা কেমন হওয়া উচিত, রাখঢাক না করেই তা জানিয়ে দিয়েছিলেন শ্রীপর্ণা। বলেছিলেন, ‘লম্বা হতে হবে। সুদর্শন হতে হবে। কালো হওয়া চলবে না।’
একজন পরিণত মনস্ক জীবনসঙ্গীর স্বপ্ন দেখেন শ্রীপর্ণা। অভিনেত্রী চান, সেই মানুষটির পরামর্শেই তাঁর সব মুশকিল আসান হবে। কিন্তু যতই প্রেম থাক! সঙ্গীর নাক ডাকা তিনি কখনওই বরদাস্ত করবেন না। দিদি নম্বর ওয়ানে এসে সে কথাও জানিয়ে দিয়েছেন পর্দার পারমিতা। তাঁর কথা শুনে হাসি আটকাতে পারেননি রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়।শৈশবে মাকে হারান শ্রীপর্ণা। বাবা-ই একা হাতে বড় করে তুলেছেন মেয়েকে।
মেয়েও তাই বাবাকে কাছছাড়া করতে নারাজ। শ্রীপর্ণা বলেন, ‘আমি সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছি। যে ছেলে আমাকে বিয়ে করতে রাজি হবে, তার শর্ত হচ্ছে এটাই যে তাকে আমার বাড়িতে থাকতে হবে।’