সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে অভিনেতা জানান, ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে পড়তে হঠাৎ এক দিন উপলব্ধি করেন, এই জায়গা তাঁর জন্য নয়। ভিকির কথায়, “সেই দিনগুলোর কথা মনে পড়লে অবাক লাগে। পাশ করে গিয়েছি। ক্যাম্পাসিং চলছে। বড় বড় বহুজাতিক সংস্থার হাটে আমায় নিয়ে গেলেন অধ্যাপকেরা। দেখছিলাম, কী ভাবে দুনিয়া চলে। ইঞ্জিনিয়ার হয়ে আমার আগামী দিনে কী কী ভূমিকা, সে সব বুঝতে বুঝতে হঠাৎ অন্যমনস্ক হয়ে গেলাম। স্পষ্ট বুঝলাম, আমার ভবিষ্যৎ এটা হতে পারে না।
”বলিউডে ইতিমধ্যেই নিজের জায়গা করে নিয়েছেন ভিকি কৌশল।শান্ত-সৌম্য ব্যক্তিত্ব, মিষ্টি হাসি। তাঁর উপস্থিতি হৃদয়ছোঁয়া।তাকে ইন্ডিয়ার ক্রস বলে।ভিকির বাবা অবশ্য ছবির জগতেই ছিলেন। অ্যাকশন পরিচালক হিসাবে কাজ করতেন বলিউডেই। তাঁর অনুপ্রেরণাতেই ছোটবেলা থেকে মঞ্চে দাপিয়ে বেড়াতেন ভিকি। কখনও তিনি জওয়ান, কখনও পুলিশ অফিসার। ‘উরি: দ্য সার্জিক্যাল স্ট্রাইক’ কিংবা ‘সর্দার উধম’-এর পর হালকা চালের কোনও ছবি করতে চাইছিলেন ভিকি ।
তাঁর মনোবাঞ্ছা পূরণ করেছে ‘গোবিন্দ নাম মেরা’।ভিকি জানান, তাঁর কাছে সব সময় চিত্রনাট্যই গুরুত্বপূর্ণ। দর্শকদের দিক থেকে তিনি ভেবে নেন, তাঁদের ছবিটি ভাল লাগবে কি লাগবে না!তারপরই তিনি কোনো সিনেমাতে নামেন।